Bag om কি যায় চারদিকে আসে পেছনে
পান্তেয়া'র সাথে ছাড়াছাড়ি হবার পরের ছ'মাস-এ যা যা ঘটেছিল, সেই সব ঘটনা অ্যালবোর্জ লিখেছেন 'রাহা' সিরিজ এর এই বইটিতে। সেই সময় উনি বুঝতে পেরেছিলেন পান্তেয়া আগে যা বলেছিল, সব ঠিক সেই ভাবেই ফলেছিল। আগে পিছে না ভেবে কাজ করার জন্য ওনার মনের ভেতরে চেপে রাখা ভয়গুলো যেন সত্যি হয়ে উঠেছিল। ঠিক সেই সময় রোজহান বলেছিল নিজের কর্মের ফল সবাইকে ভোগ করতে হয়। অ্যালবোর্জ এর ওপর অধিকার ফলানোর জন্য ও স্বার্থপর এর মতন ব্যবহার করা শুরু করেছিল। ও ভেবেছিল এভাবে নিজের স্বামীর মধ্যে বদল আনতে পারবে। ওর মনে হত অ্যালবোর্জ এর অ্যাফেয়ার সম্পর্কে জেনে গেছিল বলে তার বিভিন্ন ভাবে অপমান করা যায় বা গায়ে হাত তোলা যায়। বাড়িতে এই অশান্তির মুখে দাঁড়িয়ে অ্যালবোর্জ বাধ্য হয়ে রাহা'কে নিজের কোম্পানি থেকে বের করে দিয়েছিল এবং ওকে ইরান এ ফিরে যেতে বলেছিল। সেই সময় রোজহান তাকে দিয়ে জোর করে পান্তেয়া'কে মেসেজ পাঠিয়ে বলেছিল, ওর সাথে সম্পর্ক টাইম পাস ছিল মাত্র, তারপর ক্রিস্টিয়া'কে আগে পাঠানো মেসেজগুলো ও পান্তেয়া'কে পাঠিয়ে দিয়েছিল। তারপর রোজহান অ্যালবোর্জ এর ওপর নজর রাখতে শুরু করেছিল। অ্যালবোর্জ চিরকাল মুক্ত বিহঙ্গ এর মত বাঁচত, কিন্তু রোজহান এর জেল এ বন্দি হয়ে ওর যাবতীয় স্বাধীনতা হারিয়ে গেছিল। তাই, উনি এই বই তে রোজহান এর নাম দিয়েছেন 'মালিক' এবং পান্তেয়া'র নাম দিয়েছেন 'রাহা'। ঝড় খানিকটা থামার পরে অ্যালবোর্জ তার এই বই এর নামের এক গভীর তাৎপর্য খুঁজে পেয়েছেন। যেন নিয়তি যে কোনও ভাবে মানুষকে তার কর্মের দায়ভার নিতে বাধ্য ক
Vis mere